স্কিন কেয়ারে অলিভ অয়েলে ত্বকের জন্য অনেক উপকারিতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক অলিভ কাউন্সিলের মতে অলিভ অয়েলে অনেক ভিটামিন রয়েছে। যার মধ্যে ভিটামিন এ, ডি এবং কে, পাশাপাশি রয়েছে ভিটামিন ই। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে। অলিভ অয়েল নিজেও একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই এটি ক্যান্সার-সৃষ্টিকারী অতিবেগুনী বিকিরণ থেকে ক্ষতি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। স্কোয়ালিন হল যা জলপাই তেলকে অতিরিক্ত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বাড়ায়। এটি ময়শ্চারাইজ করে এবং ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে।
অলিভ অয়েল স্কিন কেয়ারের জন্য একটি প্রাকৃতিক এবং প্রভাবশালী উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। অলিভ অয়েলে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পোষক ও এন্টি-এজিং উপাদান থাকে যা ত্বকের যত্নে একটি মহান ভূমিকা পালন করে। এটি আমিনো এসিড, ভিটামিন E, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য পোষক উপাদানের ভালো উৎস হিসাবে পরিচিত।
অলিভ অয়েলের ব্যবহার স্কিন কেয়ারে নিম্নলিখিত উদ্দেশ্যে করা যেতে পারে:
স্কিন নরম ও কোমল করে
ত্বক পরিষ্কার ও মুক্ত রাখা
ত্বকের ভারী ড্রাইনেস নিরাময় করা
আন্টি-অক্সিডেন্ট এবং আন্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য প্রদান করা
ত্বকের অতিরিক্ত শুস্কতা নিরাময় করা
অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য প্রদান করা
স্কিন কেয়ারে অলিভ অয়েল ব্যবহার করার একটি উপায় হতে পারে তা মুখে প্রাকৃতিক মাস্ক বা স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করা। এটি ত্বকের যৌবন বজায় রাখতে সহায়ক হতে পারে।
আমরা বাংলাদেশী ব্র্যান্ড "বি.টেক এক্সপার্ট"। আমরা স্পেন থেকে অলিভ অয়েল ইম্পোর্ট/আমদানি করে আমাদের ব্র্যান্ড "বি.টেক এক্সপার্ট" এর নামে প্যাকেজিং ও বাজারজাত করে থাকি। আপনি এই পণ্য নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন আপনার সন্তান ও পরিবারের জন্য। আমাদের সবগুলো পণ্যের জার বা বোতল প্লাস্টিকের তৈরি। আমরা বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো প্লাষ্টিক কনটেইনার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান পদ্মা থেকে আমাদের বোতল/জার/কন্টেইনারগুলো বানিয়ে থাকি। যেখান থেকে ফ্রেশ, ইউনিলিভার, রূপচাঁদার মতো প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বোতল/জার/কন্টেইনার তৈরি করিয়ে নেয়। তাই অলিভ অয়েল এর মান ও প্লাস্টিক বোতলের মানের ব্যাপারে আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন। ধন্যবাদ
Login to ask a question