Mula Seed/ মূলা বীজ - ১০ গ্রাম - সাদা রঙ এর মূলা ও শাকের জন্য


Tk 85
  • বিজের ধরণঃ শাক ও সবজির বীজ 
  • পরিমানঃ ১০ গ্রাম 
  • টবে চাষ করা যাবে সহজেই 
  • জার্মিনেশন রেটঃ ৮০-৯৫% (টেস্টেড)
  • ৪০ দিনে মূলা খাওয়ার উপোযোগি হয় ও লাগানোর ১৫ দিন পর থেকেই শাক খাওয়া যায়
  • চাষ বা বপনের পদ্ধতি ডিস্ক্রিপশনে পাবেন
  • • পন্যের নাম বা টাইটেলের সাথেই বীজের নাম, জাত ও পরিমান উল্লেখ করা আছে
  • • নামের সাথে একাধিক পরিমান বা জাতের উল্লেখ করা থাকলে অর্ডার করার সময় পরিমান বা জাত সিলেক্ট করার অপশন পাবেন
  • • উপযুক্ত ও সঠিক পরিবেশ ও পরিচর্যা পেলে সারা বছরই চাষ করা যাবে
  • • প্রতি রকম বীজ আলাদা ভাবে প্যাকিং ও মার্কিং করা থাকবে
  • • আমাদের শপ থেকে একত্রে একাধিক আইটেম ক্রয় করলে র‍্যান্ডমলি এক্সট্র বীজ/সার উপহার দেওয়া হবে
  • • ছাদবাগান বা ব্যালকনি ছোট পরিসরে চাষ যোগ্য বা জমিতে চাষের জন্য উপযোগি
  • • ফুল/ফল যেগুলো মিক্স কালার লেখা সেগুলো মিক্স হিসাবে পাবেন।
  • • জার্মিনেশন রেটঃ আমাদের টেস্টে জার্মিনেশন রেট ৮০-৯৫% বাকিটা ক্রেতার অভিজ্ঞতা পরিবেশ আবহাওয়া ও পরিচর্যার উপর নির্ভর করবে
  • • আমাদের প্রতিষ্ঠান “কিছুকথা শপ” বাংলাদেশ এগ্রিকালচার মিনিস্ট্রি থেকে লাইসেন্স প্রাপ্ত, এজন্য ১০০% অর্গানিক ও অরিজিনাল পন্য পাবেন।
  • • বপন ও চাষ পদ্ধতি ও বপনের সঠিক সময় সম্পর্কে ডিস্ক্রিপশনে পাবেন। আরও বিস্তারিত জানতে প্যাকেটের গায়ে লেখা ওয়েবসাইট ভিজিট করুন
  • • বীজের ব্রান্ডঃ Kicukotha Seed / শপ নেমঃ Kicukotha Shop
  • • কোন প্রশ্ন থাকলে দারাজ চ্যাটে ওয়েবসাইট এর চ্যাট অপশনএ মেসেজ করুন

 




টবে মূলা চাষ পদ্ধতি

কোন রকম রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার না করে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে টবে মূলা চাষ পদ্ধতি এখানে তুলে ধরা হলো। টবে মূলা গাছের যত্ন, টবে মূলা চাষ পদ্ধতি, টবে মূলা চাষের জন্য মাটি তৈরি, মূলা গাছের যত্ন ও পরিচর্যা, মূলা গাছের রোগবালাই দমন, রাসায়নিক সার ছাড়া মূলা চাষ, মূলা গাছের রোগবালাই দমন,

টবে মূলা চাষের জন্য মাটি তৈরি

টবে মূলা চাষ পদ্ধতি তে মাটি তৈরি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । মূলা চাষের জন্য মাটি তৈরি করার সময় বেশ কিছু উপাদান সঠিকভাবে মিশিয়ে নিন। দোআঁশ মাটি 50% , বালি 5 %, শুকনো গোবর বা পাতা পচা সার 40% , এবং ছাই 5% মিশিয়ে মাটি তৈরি করে নিন। মাটি তৈরির সময় আপনার কিছু বিষয় নিজেকে খেয়াল রাখতে হবে.. যেমন যদি মাটি এঁটেল হয় তবে মিশ্রনে বালির পরিমাণ কিছুটা বাড়িয়ে দেবেন। যদি দেখেন মাটি বেলে দোআঁশ টাইপের তবে বালি একেবারেই দেবেন না। এরকম ব্যবহৃত মাটির অবস্থা দেখে আপনাকে মাটি তৈরি করতে হবে। এভাবে মাটি তৈরি করলে রাসায়নিক সার ব্যবহার না করলেও চলে।

মূলা চাষের জন্য টবের আকার

টবে মূলা চাষ করলে টবের আকার সঠিক হওয়া প্রয়োজন। কমপক্ষে ১৫ থেকে ২০ কেজি মাটি ধরে এমন টব, ড্রাম বা সিমেন্টের বস্তায় আপনি চারা লাগাতে পারেন। চারা মূলত বীজ থেকে তৈরি করা যায়।

মূলা গাছে সার প্রয়োগ

রোপণের সময় প্রয়োগ কৃত জৈব সার এর বাইরে ও নিয়মিত জৈব সার প্রয়োগ করতে হবে অপরদিকে রাসায়নিক সার প্রয়োগ ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয় । এছাড়া গাছের অবস্থা দেখে মাঝে মাঝে জৈব সার গাছের গোড়ার ৬” ইঞ্চি দূরে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। টবের গাছের জন্য সবচেয়ে ভালো হয় তরল সার ব্যবহার করলে। তরল সার তৈরির জন্য ২০০ গ্ৰাম সরিষার খৈল অথবা ৫০০ গ্ৰাম পরিমাণ শুকনো গোবর ২ লিটার পানিতে মিশিয়ে দুই দিন রেখে দিতে হবে। এরপর ঐ তৈরি করা তরল সার টবে প্রয়োগ করুন। প্রয়োগের সময় গাছের গোড়া থেকে অন্তত ৬-৮” ইঞ্চি দূরে তরল সার টি প্রয়োজন মত ঢেলে দিন । এই তরল সার প্রতি মাসে দুইবার প্রয়োগ করলে ফলন বেশ ভালো হবে।

মূলা গাছের রোগবালাই দমন

মূলা গাছের রোগ বালাই দমন করতে বেশ কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। সাধারনত প্রায় সব ধরনের গাছে রোগ বালাই হয়ে থাকে। এখানে মূলা গাছের রোগ বালাই দমনের প্রাকৃতিক পদ্ধতি আলোচনা করা হলো।জৈব কীটনাশক প্রয়োগ:মূলা গাছের রোগ বালাই দমন করতে জৈব কীটনাশক ব্যবহার করতে পারেন। জৈব কীটনাশক গুলো মানুষের জন্য একেবারেই ক্ষতিকর নয়। এই ধরনের কীটনাশক নিম পাতা সেদ্ধ করে বা গাঁদা ফুলের পাতার রস থেকে তৈরি করা যায়। এছাড়া নিমের তেল স্প্রে করেও প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে কীট পতঙ্গ দমন করা সম্ভব। বর্তমানে বাজারে নিমের তেল কিনতে পাওয়া যায়। মূলা গাছের রোগবালাই দমন।

ছত্রাক দমনে করনীয়

মূলা গাছে মাঝে মধ্যেই গোড়ায় পচন জাতীয় সমস্যা দেখা দিতে পারে । সেক্ষেত্রে গাছের গোড়ায় শুকনো ছাই প্রয়োগ করতে হবে। ছাই মূলা গাছকে ছত্রাকের আক্রমণ থেকে রক্ষা করবে।এগুলো ছাড়াও অধিকাংশ রোগবালাই থেকে আপনার টবের গাছটিকে বাঁচাতে চাইলে কিছু পরিমাণ শুকনো নিমপাতা গাছের গোড়ায় দিয়ে রাখুন এটি অধিকাংশ পোকা মাকড় কে দূরে রাখতে সাহায্য করবে।






  • বিজের ধরণঃ শাক ও সবজির বীজ 
  • পরিমানঃ ১০ গ্রাম 
  • টবে চাষ করা যাবে সহজেই 
  • জার্মিনেশন রেটঃ ৮০-৯৫% (টেস্টেড)
  • ৪০ দিনে মূলা খাওয়ার উপোযোগি হয় ও লাগানোর ১৫ দিন পর থেকেই শাক খাওয়া যায়
  • চাষ বা বপনের পদ্ধতি ডিস্ক্রিপশনে পাবেন
  • • পন্যের নাম বা টাইটেলের সাথেই বীজের নাম, জাত ও পরিমান উল্লেখ করা আছে
  • • নামের সাথে একাধিক পরিমান বা জাতের উল্লেখ করা থাকলে অর্ডার করার সময় পরিমান বা জাত সিলেক্ট করার অপশন পাবেন
  • • উপযুক্ত ও সঠিক পরিবেশ ও পরিচর্যা পেলে সারা বছরই চাষ করা যাবে
  • • প্রতি রকম বীজ আলাদা ভাবে প্যাকিং ও মার্কিং করা থাকবে
  • • আমাদের শপ থেকে একত্রে একাধিক আইটেম ক্রয় করলে র‍্যান্ডমলি এক্সট্র বীজ/সার উপহার দেওয়া হবে
  • • ছাদবাগান বা ব্যালকনি ছোট পরিসরে চাষ যোগ্য বা জমিতে চাষের জন্য উপযোগি
  • • ফুল/ফল যেগুলো মিক্স কালার লেখা সেগুলো মিক্স হিসাবে পাবেন।
  • • জার্মিনেশন রেটঃ আমাদের টেস্টে জার্মিনেশন রেট ৮০-৯৫% বাকিটা ক্রেতার অভিজ্ঞতা পরিবেশ আবহাওয়া ও পরিচর্যার উপর নির্ভর করবে
  • • আমাদের প্রতিষ্ঠান “কিছুকথা শপ” বাংলাদেশ এগ্রিকালচার মিনিস্ট্রি থেকে লাইসেন্স প্রাপ্ত, এজন্য ১০০% অর্গানিক ও অরিজিনাল পন্য পাবেন।
  • • বপন ও চাষ পদ্ধতি ও বপনের সঠিক সময় সম্পর্কে ডিস্ক্রিপশনে পাবেন। আরও বিস্তারিত জানতে প্যাকেটের গায়ে লেখা ওয়েবসাইট ভিজিট করুন
  • • বীজের ব্রান্ডঃ Kicukotha Seed / শপ নেমঃ Kicukotha Shop
  • • কোন প্রশ্ন থাকলে দারাজ চ্যাটে ওয়েবসাইট এর চ্যাট অপশনএ মেসেজ করুন

 

Customer Questions and answers :

Login to ask a question