Cat Grass Seed - 50 gm/ 10000+ Seed For Cat and Other Animal Eating Grass


Tk 220
  • বিড়াল, খরগোশ, পাখি বা যে কোন প্রাণীকে খাওানোর ঘাসের বীজ
  • বীজের পরিমানঃ ৫০ গ্রাম (বীজ অনেক ক্ষুদ্র এ জন্য গোনা সম্ভব নয় তবে আনুমানিক ৪০০০০+ বীজ থাকবে)
  • খুব সহজে বীজ বপন করা যায় ও সহজে চাষ করা যায়
  • ২০-৩০ দিনেই বিশাল বা প্রানীর খাবার যোগ্য হয়
  • এই ঘাস গুলোর পাতা চিকন হবে
  • ছোট পাত্রে বা বড় যায়গায় সব রকম সব পটেই এটা বপন করা যাবে
  • ব্যালকনিতে অল্প রোদেও বা যেখানে রোদ না থাকলেও আলো বাতাস থাকলেই গাছ হবে
  • জার্মিনেশন সম্পর্কে জানতে ডিস্ক্রিপশনে দেখুন বা পন্যের সাথে থাকা ভিডিও বা "কিছুকথাঃ ওয়েবসাইট এ বিস্তারিত পাবেন 



(...বীজ বপনের নীয়ম সংক্ষিতভাবে এখানে দেওয়া আছে, বিস্তারিত জানতে প্যাকেটের উপর লেখা ওয়েবসাইট ও দেখুন । কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের শপের চ্যাট অপশনে মেসেজ করুন...)
>>> বীজ বপনের জন্য মাটি তৈরিঃ
--------- সাধারণ কমন সবজী ও ফুল যেমন লাউ, মিষ্টি কুমড়া, চালকুমরা, ধনিয়া, লাল শাক, পালং শাক সব সকল শাক, বীট কপি, ওলকপি সূর্যমুখি সব যেগুলো দেশে অতি সহজে যাওা যায় সেসকল বীজে খুব বেশি সেন্সিটিভ নয় সেগুলোর জন্য স্পেশাল মাটি না হলেও অনেক সময় ভালো জার্মিনেশন রেট পাওা যায়। সেক্ষেতে বেলে দোয়াশ মাটির সাথে ৫০% জৈব সার মিশিইয়ে মাটি তৈরি করে নিলেই জার্মিনেশন হবে। তবে যদি আলাদা কোকাপিট ভারমি ক,পোষ্টের পরিমেন বেশি দেওা হয় তখন জার্মিনেশনের হার অনেক বেড়ে যায়।
--------- ডালিয়া, গাদা, জিনিয়া, কসমস, দোপাটি, পিটুনিয়া, ব্রকলি , লেটুস, রেড ক্যাবেজ সহ যে গুলো দেশের বাইরে থেকে আনা হয় সেসকল বীজে সাধারণ মাটিতে বা গার্ডেন সয়েলে খুব একটা ভালো চারা হয় না। আলাদা করে কিছু উপাদান মিশিয়ে মাটি তৈরি করে নিলে খুবই ভালো জার্মিনেশন রেট পাওয়া যায়। আলাদা মাটি তৈরি করবেন যেভাবে > ভার্মি কম্পোষ্ট বা কেচোসার ৫০% , কোকোপিট বা কোকোডাস্ট ৪০% , লোকাল বালি বা সাদা বালি ১০% , এই ৩ আইটেম একত্রে মিশাবেন এর সাথে এক চা চামচ ছত্রাকনাশম মিশিয়ে নিবেন। এটা সব চেয়ে ভালো মানের বিজে জার্মিনেশন এর মাটি তৈরি হয়ে যাবে।
------- মরুভুমীয় ফুল যেমন ক্যাকটাস, এডিনিয়াম, স্যাকুলেন্ট এই বীজ গুলোর ক্ষেত্রে সিলেকশন বালি বা লাল বালি ৫০% কোকোপিট ৪০% ও শুখনা ভার্মি ১০% মিশিয়ে মাটি তৈরি করে নিলে ভালো জার্মিনেশন রেট পাবেন।
------- সাধারন গার্ডেন সয়েলে অনেকেই গবর সার , ও রাসায়নিক সার (DAP, MOP, Uria) ইত্যাদি মিশিয়ে থাকে যেটা গাছের জন্য উপকারি হলেও বীজ নষ্ট করে ফেলে। এ জন্য রেডি গার্ডেন সয়েলে সেন্সিটিভ বা ক্ষুদ্র বীজ বপন করলে আশানরূপ জার্মিনেশন হয়না অনেক সময় মোটেও হয় না। এ জন্য আলাদা তৈরিকৃত মাটিতে বীজ বপন করে চারা পরিপক্ক হবার পর সেটা গার্ডেন সয়েল বা মেইন পাত্রে ট্রান্সফার করলেই ভালোভাবে গাছটি বেরে উঠতে পারবে।
......
>>> বিজ থেকে চারা করার পাত্র হিসেবে সরাসরি মাটিতে , টবে, অন টাইম গ্লাসে, বা সিডলিং ট্রে যে কোন যায়গাতেই আপনি এই বিজ বপন করতে পারবেন। যেটাই ব্যাবহার করেন না কেন, অবশ্যই পাত্রের নিচে ছিদ্র থাকতে হবে যেন পানি জমে না থাকে। অন টাইম গ্লাস, পলি প্যাকেট বা সিডলিং ট্রে তে আগে চারা তৈরি করে নিয়ে নিদৃষ্ট বয়সে চারাকে অন্য বড় পাত্রে স্থানান্তর করতে পারেন। প্রথমে ছিদ্র যুক্ত গ্লাস/পলি/ট্রে তে বিজের জন্য তৈরিকৃত মাটি দিবেন , এরপর বিজ টি মাটির আধা ইঞ্চি নিতে পুতে দিবেন অথবা বিজটি রেখে তার উপর আধা ইঞ্চি পরিমান মাটি দিবেন। এরপর প্রথমবার ভালো করে পানি দিয়ে পুরো মাটি ভিজিয়ে দিবেন। এরপর যেখানে রোদ পড়ে এমন যায়গায় রাখবেন। তবে দুপুরে কড়া রোদ না লাগানোই ভালো। লাগলে খুব বেশী ক্ষতি নেই। পরিমান মত পানি দিবেন নিয়মিত। পানির পরিমানটা এমন হবে যে মাটি কাদা কাদা হবে না আবার পুরো শুকিয়ে যাবে না, হালকা ময়শ্চার ভাব থাকবে।একাধারে বৃষ্টিতে ভিজলে বা পানি বেশি মাত্রায় কাদা কাদা করে দিলে বিজ পচে যাওার সম্ভবনা থাকে। যেখানে আলো বাতাস আসেনা অর্থাৎ ঘরের ভেতর রাখবেন না। ছায়াতে রাখলে বিজ জার্মিনেশন হলেও তা বাচানো কঠিন হয়ে যাবে। ৫-১৫ দিনের মধ্যেই চারা গাজাবে ইনশাআল্লাহ। চারা ৬ ইঞ্চি লম্বা ও মিনিমাল ১২-১৬ পাতা হলে তা স্থানাঞ্চর করে আপনার মেইন টবে লাগাতে পারবেন। আপনি চাইলে সরাসরি মেইন টব এ বিজ বপন করতে পারেন। মেইন টবে বিজ বপন করলে তো আর স্থানান্তর এর প্রশ্নই আসেনা।

>>> গাছের জন্য মাটি তৈরিঃ এর আগে বলেছি বিজ থেকে চারা করার জন্য স্পেশাল মাটি তৈরির কথা। কিন্তু কোকোপিট ও ভার্মি কম্পোষ্ট ব্যায়বহুল হওয়ায় মেইন টবে এত পরিমান দেওয়া সম্ভব হয় না। সাধারণ মাটির সাথে কোকোপিট, কম্পোষ্ট, হাড়ের গুড়া, নিম খৈল বা অন্যান্য উপাদান পরিমান মত মিশিয়ে খুব কম খরচে ভালো মানের মাটি তৈরি করা যায়। গাছের মাটি তৈরির ব্যাপারে অনেক কথাই বলা যায়। সেটা এখানে লিখছি না, আপনারা সাধারণ ফুল ফল যাছের জন্য যেমন মাটি ব্যাহয়ার করেন এই ফুলের জন্যেও তেমন মাটি ব্যাবহার করতে পারেন। (মাটি তৈরির বিষয় আলোচনার তথ্য পেয়ে চ্যাটে মেসেজ করুন)

পানি ও রোদঃ পানি কখনো অতিরিক্ত দেওয়া উচিৎ না। এক কথায় পানি শুকালে পানি দিবেন ভেজা থাকলে দিবেন না। যখন পানি দিবেন তখন মাটি ভাল করে ভিজিয়ে দিবেন, এরপর শুকিয়ে গেলে পুনরায়। যদি রোদ বেশি হয় তাহলে এক দিনেই শুকিয়ে যাবে তখন প্রতিদিন ১ বার পানি দিবেন আবার রোদ কম হলে ২ বা ৩ দিন সময় লাগবে শুকাতে তখন ২/৩ দিন পর দিবেন। তাই অবশ্যই রৌদ্রময় স্থানে গাছ রাখবেন। বীজ থেকে চারা হবার আগ পর্যন্ত গ্মাটি সবহসম হালকা আদ্রভাব থাকবে। পুরো ভেজা বা পুরো সুখনা করবেন না ।

>> সার প্রদানঃ গাছে সব ধরনের সার দেওয়া যাবে, গাছের বয়স ১ মাস হবার পর সার সিবেন তার আগে না। জৈব সারের ভেতর, সরিষা খৈল, হাড়ের গুড়া , খুরের গুড়া , পাতা পচা সার ভার্মি কম্পোষ্ট, গোবর সার ইত্যাদি। রাসায়নিক সারের ভেতর DAP, MOP, Uria, TSP ইত্যাদি ব্যাবহার করতে পারেন। রাসায়নিক সার প্রয়োজনের চেয়ে বেশি দিলে গাছের ক্ষতি হবে। কোন সার কতটুকু কিভাবে ব্যাহার করতে হয় তা আমাদের শপের উল্লিখিত প্রন্যের ডিস্ক্রিপশনেই পাবেন।

ওষুধ বা কিটনাশকঃ গাছের পোকার বা রোগের কোন শেষ , শখর বাগানে অনেক রকম গাছ থাকে আর এক এক গাছে এক এক রকম পোকা আক্রমন করে। মেইনলি এক এক পোকার ভিন্ন ভিন্ন কিটোনাশক ব্যাবহার করা উচিৎ। কিন্তু যারা শখের বসে বাগান করে তাদের জন্য এমন পোকা চিনে তার নিরাময় করা কঠিন এ জন্য স্পেসিফিক কিছু কিটনাশক আছে যা ব্যাবহার করলেই ৯৫% কিটনাশক বা রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব । আর কিটনাশক ব্যাবহারে অনিচ্ছা থাকলে নিম তেল ব্যাবহার ক্রতে পারেন। নিমতেল একটী জৈব বালাই নাশক যা পরিবেশের কোন ক্ষতি করেনা বা ভুল করে গায়ে লাগলে বা মুখে গেলে কোন ক্ষতি হয় না। নিমতেল এর ব্যাবহার জানতে আমাদের নিম তেল পন্যের ডিস্ক্রিপশন দেখুন ।

>(বিজ কেনার পূর্বে সতর্কবার্তাঃ বিজ থেকে চারা করা অনেকটা সাধনার ব্যাপার। আপনি যদি নতুন বাগানি হয়ে থাকেন ও মনে করে থাকেন বিজ মাটিতে ফেলে দেওয়া মানেই চারা হয়ে যাওয়া তাহলে আপনার জন্য বিজ না কিনে নার্সারি থেকে চারা কেনাই উত্তম। কারণ একটি বিজ থেকে চারা হবার জন্য বিজের মান ভালো হবার পাশাপাশি আবহাওয়া, মাটী, পরিবেশ, আদ্রতা, কিট বা বালাই ব্যাবস্থাপনা সহ এমন অনেক বিষয় থাকে। )>
<<<< স্পেসিফিক গাছ বা বীজ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে জা র্মিনেশনের বিস্তারিত নিয়ম জানতে আমাদের কিছুকথা শপের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। প্যাকেটের উপর ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক পাবেন। আরও কোন প্রশ্ন থাকলে দারাজের লাইভ চ্যাটে মেসেজ করুন >>>

 






  • বিড়াল, খরগোশ, পাখি বা যে কোন প্রাণীকে খাওানোর ঘাসের বীজ
  • বীজের পরিমানঃ ৫০ গ্রাম (বীজ অনেক ক্ষুদ্র এ জন্য গোনা সম্ভব নয় তবে আনুমানিক ৪০০০০+ বীজ থাকবে)
  • খুব সহজে বীজ বপন করা যায় ও সহজে চাষ করা যায়
  • ২০-৩০ দিনেই বিশাল বা প্রানীর খাবার যোগ্য হয়
  • এই ঘাস গুলোর পাতা চিকন হবে
  • ছোট পাত্রে বা বড় যায়গায় সব রকম সব পটেই এটা বপন করা যাবে
  • ব্যালকনিতে অল্প রোদেও বা যেখানে রোদ না থাকলেও আলো বাতাস থাকলেই গাছ হবে
  • জার্মিনেশন সম্পর্কে জানতে ডিস্ক্রিপশনে দেখুন বা পন্যের সাথে থাকা ভিডিও বা "কিছুকথাঃ ওয়েবসাইট এ বিস্তারিত পাবেন 
Customer Questions and answers :

Login to ask a question