- ১. বরইয়ে থাকা খাদ্যশক্তি শরীরের দুর্বলতা কাটিয়ে তুলতে সহায়তা করে।
- ২. এতে উপস্থিত পর্যাপ্ত পরিমান ভিটামিন এ চোখের যত্নে দারুণ ভাবে কাজ করে। দৃষ্টিশক্তি শক্তিশালী করতে এর জুড়ি নেই।
- ৩. রক্তশুন্যতা দূর করতেও বরই বেশ কার্যকরী।
- ৪. হাড়ের গঠনে বরইয়ে থাকা ক্যালসিয়াম সাহায্য করে।
- ৫. বরইয়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি ইনফেকশনজনিত রোগ যেমন টনসিলাইটিস, ঠোঁটের কোণে ঘা, জিহ্বাতে ঘা, ঠোঁটের চামড়া উঠে যাওয়া ইত্যাদি দূর করে।
- ৬. বরইয়ে উপস্থিত অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উচ্চ মাত্রার ক্ষমতা সম্পন্ন। এই উপাদান ক্যানসার কোষ, টিউমার কোষ ও লিউকেমিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে।
- ৭. যকৃতের নানা রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে বরই। এই ফল যকৃতের কাজ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
- ৮. বরই অত্যন্ত চমৎকার একটি রক্ত বিশুদ্ধকারক। উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বরই খুবই উপকারী ফল। ডায়রিয়া, ক্রমাগত মোটা হয়ে যাওয়া, রক্তশূন্যতা, ব্রঙ্কাইটিস ইত্যাদি রোগ খুব দ্রুত সারিয়ে তোলে এই ফল।
- ৯. হজম শক্তি বৃদ্ধি ও খাবারে রুচি বাড়িয়ে তোলাসহ এ ফল মৌসুমি জ্বর, সর্দি-কাশিও প্রতিরোধ করে।
- ১০. বরইয়ে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। গলার ইনফেকশন জনিত অসুখ যেমন-টনসিলাইটিস, ঠোঁটের কোণে ঘা, জিহ্বাতে ঠান্ডাজনিত লালচে ব্রণের মতো ফুলে যাওয়া, ঠোঁটের চামড়া উঠে যাওয়া রোধ করে।
- ১১. মৌসুমি জড়, সর্দি-কাশির বিরুদ্ধে গড়ে তোলে প্রতিরোধ।
- ১২. উচ্চমানের ভিটামিন এ রয়েছে এই ফলে। ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং কোলস্টেরল কমানো জন্য রয়েছে এর চমকপ্রদ ক্ষমতা।
- ১৩. বরইয়ের রস অ্যান্টিক্যান্সার ড্রাগ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই ফলে রয়েছে ক্যান্সার সেল, টিউমার সেল, লিউকোমিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার অসাধারণ শক্তি।
- ১৪. উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই ফল যথেষ্ট উপকারি। রক্ত বিশুদ্ধকারক হিসেবে এই ফলের গুরুত্ব অপরিসীম। এছাড়া খাবারে রুচি আনার জন্যও এই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- ১৫. বরইয়ের খোসা খাবার হজমে সাহায্যে করে
Customer Questions and answers :
Login to ask a question