রজনীগন্ধা ফুলের গুরুত্ব: বিয়ে সহ যেকোনো অনুষ্ঠান বাড়ীতে এই ফুল ব্যবহৃত হয়। সারা বছর রজনীগন্ধা ফুলের মালা পাওয়া যায়। তবে শীতে একটু কম পাওয়া যায়। এছাড়া এই ফুল থেকে সুগন্ধী তৈরী হয়। রজনীগন্ধা ফুল টবে,বাড়ির উঠান, ঘরের বারান্দা ইদ্যাদি জায়গায় সাজালে সেখানকার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
জলবায়ুঃ রজনীগন্ধা গাছের চাষের জন্য উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়া প্রয়োজন। মাটি যাতে বেশী ভিজে কাদা কাদা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কাদা হলে গাছ বাঁচানো যাবে না। নিকাশি ব্যবস্থা ঠিক রাখতে হবে যাতে গাছের গোড়ায় জল না জমে। আর কোনো কারণে মাটি স্যাঁতসেঁতে থাকলে সেই কয়দিন জল দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এছাড়া প্রতিদিন নিয়ম করে জল দেওয়া উচিৎ।
রজনীগন্ধার চাষের সময়কালঃ সারাবছর রজনীগন্ধা চাষ করা যায়। তবে শীতকালে রজনীগন্ধা ফুলের উৎপাদন কমে যায়। তাই চাষের জন্য গ্রীষ্মকাল ও বর্ষাকালে এর ভাল চাষ হয়। তবে টবে বা বাসায় লাগালেসারা বছর লাগানো যাবে।
টব: রজনীগন্ধাফুল চাষের জন্য মাঝারি ও বড় আকারের টব যে কোনো হলেই চলবে। একটি টবে ২টি কন্দ লাগানো যায়। টবের নিচে অবশ্যই ছিদ্র রাখতে হবে যেন নিচে পানি জমে না থাকে।
সার: ভার্মি সার বা গোবর সার, চাপান সার ও তরল সার এই গাছের জন্য ভাল। নির্দিষ্ট পরিমান জল নিয়ে তাতে কিছুটা ডি.এ.পি,কিছুটা ম্যাগেশিয়াম সালফেট,কিছুটা পটাশ দিয়ে তরল সার তৈরী করা হয়।
মাটি তৈরিঃ সুনিষ্কাশিত জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ দোঁআশ মাটি ও বেলে দোঁআশ মাটি রজনীগন্ধা চাষের জন্য ভাল। এছাড়া এঁটেল মাটিতেও এই চাষ হয়। আপনি যদি টবে রজনীগন্ধা চাষ করতে চান তাহলে প্রথমেই যেটি করবেন, পরিমান মতো দো-আঁশ বা বেলে মাটি এর সাথে গোবর, পাতাসার মিশিয়ে সারমাটি তৈরী করুন। যার মধ্যে বীজ বপন করবেন। মাটি সবসময় ঝুরঝুরে থাকতে হবে।
রজনীগন্ধা ফুলের পোকামাকড়ওপ্রতিকার: রজনীগন্ধা গাছের ক্ষেত্রে ধ্বসা রোগের আক্রমনের সম্মুখীন হতে হয়। এর ফলে গাছের শিকরে পচন ধরে। গাছের পাতা খসে যায়। ফুলের মঞ্জরীগুলো ঢলে পড়ে। এক্ষেত্রে আক্রান্ত গাছগুলো তুলে ফেলতে হবে। গাছের গোড়ার মাটিতে নির্দিষ্ট জলে কুপ্রাভিট অথবা ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে দিতে হবে। রোগাক্রান্ত গাছে ১৫-১৮ দিন পরপর ৩ বার এই মিশ্রণ প্রয়োগ করতে হবে। গাছে ছত্রাক আক্রান্ত হলে, ফুলের বোটা নরম হয়ে যায়। এক্ষেত্রে প্রতিমাসে একবার নিয়মিত কীটনাশক স্প্রে করলে ভাল হয়।
-
সিঙ্গেল ও ডাবল উভয় রকম বিজ থাকবে
-
জার্মিনেশন ১০০%
-
বপনের ৫০-৯০ দিনের মধ্যে ফুল আসবে।
-
স্থায়ি গাছ হওয়ায় একবার লাগালেই প্রতি মৌসুমে ফুল দেবে
-
ছোট টব বা পাত্রে অল্প পরিচর্যায় লাগানো যায়
-
ছাদ ব্যালকনি বা বাসার সামনে পড়ে থাকা যায়গা যেখানে রোদ পায় এমন সকল যায়গায় লাগানো যাবে
-
বছরের যে কোন সময়েই লাগানো যায়। লাগানোর পরবর্তি মৌসুম থেকেই ফুল হয়।
-
বাল্ব শতভাগ ম্যাচুয়ার। ছবির মতই দেওয়া হবে।
-
• পন্যের নাম বা টাইটেলের সাথেই বীজের নাম, জাত ও পরিমান উল্লেখ করা আছে
-
• নামের সাথে একাধিক পরিমান বা জাতের উল্লেখ করা থাকলে অর্ডার করার সময় পরিমান বা জাত সিলেক্ট করার অপশন পাবেন
-
• উপযুক্ত ও সঠিক পরিবেশ ও পরিচর্যা পেলে সারা বছরই চাষ করা যাবে
-
• প্রতি রকম বীজ আলাদা ভাবে প্যাকিং ও মার্কিং করা থাকবে
-
• আমাদের শপ থেকে একত্রে একাধিক আইটেম ক্রয় করলে র্যান্ডমলি এক্সট্র বীজ/সার উপহার দেওয়া হবে
-
• ছাদবাগান বা ব্যালকনি ছোট পরিসরে চাষ যোগ্য বা জমিতে চাষের জন্য উপযোগি
-
• ফুল/ফল যেগুলো মিক্স কালার লেখা সেগুলো মিক্স হিসাবে পাবেন।
-
• জার্মিনেশন রেটঃ আমাদের টেস্টে জার্মিনেশন রেট ৮০-৯৫% বাকিটা ক্রেতার অভিজ্ঞতা পরিবেশ আবহাওয়া ও পরিচর্যার উপর নির্ভর করবে
-
• আমাদের প্রতিষ্ঠান “কিছুকথা শপ” বাংলাদেশ এগ্রিকালচার মিনিস্ট্রি থেকে লাইসেন্স প্রাপ্ত, এজন্য ১০০% অর্গানিক ও অরিজিনাল পন্য পাবেন।
-
• বপন ও চাষ পদ্ধতি ও বপনের সঠিক সময় সম্পর্কে ডিস্ক্রিপশনে পাবেন। আরও বিস্তারিত জানতে প্যাকেটের গায়ে লেখা ওয়েবসাইট ভিজিট করুন
-
• বীজের ব্রান্ডঃ Kicukotha Seed / শপ নেমঃ Kicukotha Shop
-
• কোন প্রশ্ন থাকলে দারাজ চ্যাটে ওয়েবসাইট এর চ্যাট অপশনএ মেসেজ করুন
-
-
Login to ask a question