বাঙ্গি - ২০ পিচ বীজ - হাইব্রিড বারমাস চাষযোগ্য


Tk 85
  • জার্মিনেশন রেট ৮০-৯০%
  • প্রায় সারা বছর চাষ করা যাবে  
  • ছাদ বা ব্যালকনিতে টবেই চাষ করা যাবে 
  • কৃষকের জন্য বানিজ্যিক ভাবে চাষ করা যাবে
  • অর্ডার করার সময় ২০ পিচ/৫০ পিচ/০১ গ্রাম সিলেক্ট করার অপশন পাবেন
  • উপযুক্ত পরিবেশ ও পরিচর্যায় ৪০-৬০ দিলে ফল হয় 
  • চাষের পদ্ধতি ডিস্ক্রিপশনে দেওয়া আছে। 
  • • পন্যের নাম বা টাইটেলের সাথেই বীজের নাম, জাত ও পরিমান উল্লেখ করা আছে
  • • নামের সাথে একাধিক পরিমান বা জাতের উল্লেখ করা থাকলে অর্ডার করার সময় পরিমান বা জাত সিলেক্ট করার অপশন পাবেন
  • • উপযুক্ত ও সঠিক পরিবেশ ও পরিচর্যা পেলে সারা বছরই চাষ করা যাবে
  • • প্রতি রকম বীজ আলাদা ভাবে প্যাকিং ও মার্কিং করা থাকবে
  • • আমাদের শপ থেকে একত্রে একাধিক আইটেম ক্রয় করলে র‍্যান্ডমলি এক্সট্র বীজ/সার উপহার দেওয়া হবে
  • • ছাদবাগান বা ব্যালকনি ছোট পরিসরে চাষ যোগ্য বা জমিতে চাষের জন্য উপযোগি
  • • ফুল/ফল যেগুলো মিক্স কালার লেখা সেগুলো মিক্স হিসাবে পাবেন।
  • • জার্মিনেশন রেটঃ আমাদের টেস্টে জার্মিনেশন রেট ৮০-৯৫% বাকিটা ক্রেতার অভিজ্ঞতা পরিবেশ আবহাওয়া ও পরিচর্যার উপর নির্ভর করবে
  • • আমাদের প্রতিষ্ঠান “কিছুকথা শপ” বাংলাদেশ এগ্রিকালচার মিনিস্ট্রি থেকে লাইসেন্স প্রাপ্ত, এজন্য ১০০% অর্গানিক ও অরিজিনাল পন্য পাবেন।
  • • বপন ও চাষ পদ্ধতি ও বপনের সঠিক সময় সম্পর্কে ডিস্ক্রিপশনে পাবেন। আরও বিস্তারিত জানতে প্যাকেটের গায়ে লেখা ওয়েবসাইট ভিজিট করুন
  • • বীজের ব্রান্ডঃ Kicukotha Seed / শপ নেমঃ Kicukotha Shop
  • • কোন প্রশ্ন থাকলে দারাজ চ্যাটে ওয়েবসাইট এর চ্যাট অপশনএ মেসেজ করুন

 




(এখানে জমিতে বাঙ্গি চাষের বর্ণনা দেওয়া আছে। চতরমুজ ও বাঙ্গি চাষ প্রায় একই রকম এ জন্য ছাদে তরমুজ বপন প্রনালি দেখে নিতে পারেন। বাকি পর্ধতি সব একই। আরও জানতে প্যাকেটের গায়ে দেওয়া ওয়ে ব সাইট দেখুন ও কোন প্রশ্ন থাকলে চ্যাটে মেসেজ করুন। )

 

বাঙ্গি এক রকমের শশা জাতীয় ফল যার অন্য নাম খরমুজ, কাঁকুড়, ফুটি। যার বৈজ্ঞানিক নাম Cucumis melo এবং ইংরেজি নাম Muskmelon. দেশের প্রায় সব এলাকাতেই গ্রীষ্মকালে বাঙ্গি জন্মে। তরমুজের পর এটিই অধিক প্রচলিত শসা গোত্রীয় ফল। বাঙ্গিগাছ দেখতে অনেকটা শসা গাছের মতো, লতানো।

 

ছোট এবং লম্বাটে জাতকে চিনাল বলা হয়। ফুটি বেশ বড় আকারের হয়, কাচা ফল সবুজ, পাকলে হলুদ রঙের হয় এবং ফেটে যায়। ফলের বাইরের দিকটা মিষ্টি কুমড়ার মতো হালকা ডোরা কাটা খাঁজযুক্ত। খেতে তেমন মিষ্টি নয়, অনেকটা বেলে বেলে ধরনের। এর ভেতরটা ফাঁপা থাকে। কাঁচা বাঙ্গি সবজি হিসেবে রান্না করে খাওয়া যায়। বাঙ্গিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যআঁশ, যা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে চিনির পরিমাণ কম থাকায় ডায়াবেটিস রোগীরাও খেতে পারেন।

 

বাঙ্গির বপন/রোপণ পদ্ধতিঃ-

 

জলবায়ু ও মাটিঃ

 

বাঙ্গি চাষের জন্য শুষ্ক ও উষ্ণ জলবায়ু সবচেয়ে উপযোগী। উর্বর বেলে দোআঁশ ও পলি মাটি বাঙ্গি চাষের জন্য সর্বোত্তম।

 

চারা রোপণঃ

জমিতে আড়াআড়ি চাষ ও মই দিয়ে জমি প্রস্তুত করতে হবে। জাত ভেদে নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারীতে বাঙ্গির বীজ বপন করা হয়। প্রায় ৫ ফুট থেকে ৬.৬৭ ফুট দূরে দূরে ১.৩৩ ফুট চওড়া ও গভীর মাদা তৈরি করে প্রতি মাদায় ৪-৫ টি বীজ বুনে চারা গজানোর পরে ২-৩ টি রেখে বাকিগুলো তুলে ফেলতে হয়।

 

বাঙ্গি চাষে সার ব্যবস্থাপনাঃ

 

বাঙ্গি সাধারণত নদীর তীরে বালু মাটি চাষ করা হয়। এজন্য সার প্রয়োগ করা হয় না। তবে ভাল ফলন ও উন্নত মানের বাংগি পেতে নিম্নোক্তভাবে সার প্রয়োগ করতে হবে।

 

সারের নাম সারের পরিমাণ ( শতাংশ প্রতি)

গোবর সার ৪০ কেজি

ইউরিয়া ২৫০ গ্রাম

টিএসপি ৩০০ গ্রাম

পটাশ ২০০ গ্রাম

 

প্রয়োগ পদ্ধতিঃ

 

অর্ধেক জৈব সার জমি তৈরির সময় এবং বাকী অর্ধেক জৈব সার ও সম্পূর্ণ টিএসপি মাদায় প্রয়োগ করতে হবে। গাছ কিছু বড় হলে ইউরিয়া ও পটাশ সার মাদার চারপাশের মাটির সাথে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে। সার দেয়ার সময় মাটিতে রসের অভাব হলে সেচ প্রদান করতে হবে।

 

বাঙ্গি চাষে অন্যান্য প্রযুক্তি

 

♎সেচ প্রয়োগঃ

 

বাঙ্গি খরা সহ্য করতে পারে। কিন্তু ভালো ফলনের জন্য শুকনোর সময় সেচ দিতে হবে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে, গাছের গোড়ায় পানি যেন না জমে। কারণ গাছের গোড়ায় পানি জমলে গোড়া পঁচা রোগ হতে পারে।

 

বিশেষ পরিচর্যাঃ-

 

ফল যাতে পচেঁ না যায় এজন্য জমিতে খড় বিছিয়ে দিতে হবে। অতিরিক্ত ফল ধরলে গাছ প্রতি ৪-৫ টি ফল রেখে বাকী সব ফল ছাঁটাই করতে হবে। আগাছা পরিষ্কার করা, সেচ ও পানি নিষ্কাশনের ওপর জোর দিতে হবে। বাংগির ফলের মাছি পোকা দমনের জন্য সেক্স ফেরোমোন ফাঁদ ব্যবহার করা যেতে পারে।

 

বাঙ্গি সংগ্রহ ও পরবর্তী ব্যবস্থাপনাঃ

 

বাঙ্গি রং হলদে হলে, ফল ফেটে যাওয়া শুরু করলে বা কোন কোন জাতের বোঁটা বিচ্ছিন্ন হলে বুঝতে হবে যে ফল তোলা যাবে। তখন ফল তুলে সাবধানে পরিবহণ করতে হবে।

 

ফলনঃ

 

প্রতি শতাংশ জমিতে ৮০-১০০ কেজি ফলন হয়। ফলের ওজন ১-৪ কেজি পর্যন্ত হতে পারে।

 

ফল ফেটে যাওয়া ও প্রতিকারঃ-

 

 

 

পর্যায়ক্রমে উচ্চ তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতার জন্য ফলের শাঁস ও খোাসার বৃদ্ধির মধ্যে সামঞ্জস্য থাকে না বলে ফল ফেটে যায়। জাতগত বৈশিষ্ট্যের কারণেও ফল ফেটে যায়। এজন্য ফলের বৃদ্ধি পর্যায়ে নিয়মিত সেচ দিতে হবে। তাছাড়া যেসব জাতের বাঙ্গি ফাটে না সেগুলো চাষাবাদ করতে হবে। (সংগৃহীত)






  • জার্মিনেশন রেট ৮০-৯০%
  • প্রায় সারা বছর চাষ করা যাবে  
  • ছাদ বা ব্যালকনিতে টবেই চাষ করা যাবে 
  • কৃষকের জন্য বানিজ্যিক ভাবে চাষ করা যাবে
  • অর্ডার করার সময় ২০ পিচ/৫০ পিচ/০১ গ্রাম সিলেক্ট করার অপশন পাবেন
  • উপযুক্ত পরিবেশ ও পরিচর্যায় ৪০-৬০ দিলে ফল হয় 
  • চাষের পদ্ধতি ডিস্ক্রিপশনে দেওয়া আছে। 
  • • পন্যের নাম বা টাইটেলের সাথেই বীজের নাম, জাত ও পরিমান উল্লেখ করা আছে
  • • নামের সাথে একাধিক পরিমান বা জাতের উল্লেখ করা থাকলে অর্ডার করার সময় পরিমান বা জাত সিলেক্ট করার অপশন পাবেন
  • • উপযুক্ত ও সঠিক পরিবেশ ও পরিচর্যা পেলে সারা বছরই চাষ করা যাবে
  • • প্রতি রকম বীজ আলাদা ভাবে প্যাকিং ও মার্কিং করা থাকবে
  • • আমাদের শপ থেকে একত্রে একাধিক আইটেম ক্রয় করলে র‍্যান্ডমলি এক্সট্র বীজ/সার উপহার দেওয়া হবে
  • • ছাদবাগান বা ব্যালকনি ছোট পরিসরে চাষ যোগ্য বা জমিতে চাষের জন্য উপযোগি
  • • ফুল/ফল যেগুলো মিক্স কালার লেখা সেগুলো মিক্স হিসাবে পাবেন।
  • • জার্মিনেশন রেটঃ আমাদের টেস্টে জার্মিনেশন রেট ৮০-৯৫% বাকিটা ক্রেতার অভিজ্ঞতা পরিবেশ আবহাওয়া ও পরিচর্যার উপর নির্ভর করবে
  • • আমাদের প্রতিষ্ঠান “কিছুকথা শপ” বাংলাদেশ এগ্রিকালচার মিনিস্ট্রি থেকে লাইসেন্স প্রাপ্ত, এজন্য ১০০% অর্গানিক ও অরিজিনাল পন্য পাবেন।
  • • বপন ও চাষ পদ্ধতি ও বপনের সঠিক সময় সম্পর্কে ডিস্ক্রিপশনে পাবেন। আরও বিস্তারিত জানতে প্যাকেটের গায়ে লেখা ওয়েবসাইট ভিজিট করুন
  • • বীজের ব্রান্ডঃ Kicukotha Seed / শপ নেমঃ Kicukotha Shop
  • • কোন প্রশ্ন থাকলে দারাজ চ্যাটে ওয়েবসাইট এর চ্যাট অপশনএ মেসেজ করুন

 

Customer Questions and answers :

Login to ask a question