ঘিমা কলমি শাকের বিজ - ১০ গ্রাম বীজের মিনি রিপ্যাক


Tk 85
  • প্যাকঃ ১০ গ্রাম বীজ আনুমানিক ৫০০+ বীজ থাকবে
  • জার্মিনেশন রেটঃ আমাদের টেস্টে ৮০%-৯০% ।
  • সারাবছর চাষ করা যায়
  • ৫-১০ দিনে চারা হবে ও ২০-৩০ পাতা সংগ্রহের উপযুক্ত হবে
  • বাড়িতে ছাদে বা ব্যালকনিতে উপযুক্ত সাইজের টবেই লাগানো যাবে সহজে চাষ করা যাবে।
  • লতানো গাছ হয় তাই জানালা বা ব্যালকনির গ্রিলের সাথে সহলের ঝোপালো বানানো যায়।
  • লাগানোর পদ্ধতি পন্যের ডিস্ক্রিপশনে পাবেন।
  • এছাড়া জার্মিনেশন বা অন্যান্য আরও বিস্তারিত জানতে প্যাকেটের উপর লেখা ওয়েব সাইটে ভিজিট করুন।



 

বাসায় টবে ঘিমা কলমি চাষ পদ্ধতিঃ-

 

স্থান নির্ধারণ:-
বাসার বারান্দায় বা ছাদে এমন একটি স্থান বেছে নিন যেখানে প্রচুর আলো বাতাস পায়। তবে ছায়াতেও শাক ভালই হয়, তবে উচ্চতা একটু কম হবে।

টব:-
ঘিমা কলমি চাষের জন্য টব বা প্লাস্টিক অথবা কাঠের কনটেইনারও ব্যবহার করা যায়। মাঝারি সাইজের একটি টব বেছে নিন। প্লাস্টিকের বালতিতেও করতে পারেন।

মাঝারি আকৃতির টবে ১০-১৫ টি গাছের চাষ করা সম্ভব। কারণ একটী গাছ থেকে অনেক দিন পর্যন্ত শাক কাটা যায়। শাক কাটার পর কাটা স্থান থেকে পুনরায় ডাল বের হয়।

মাটি প্রস্তুত:-
প্রায় সব ধরনের মাটিতেই সারাবছর চাষ করা হয়। তবে দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটি চাষের জন্য উত্তম। মাটিতে জৈব সার বা ভার্মি কম্পোষ্ট এর পরিমান যত বেশি থাকে ফলন ও বৃদ্ধি তত ভালো হয়। এক ভাগ মাটি ও এক ভাগ জৈব সার নিয়ে ভালোভাবে ঝুরা করে মিশিয়ে নিন। মাটি খুব শুকনো হলে একটু পানি দিয়ে ভিজিয়ে মেশান।

বীজ রোপণ:-

সারা বছরই ঘিমা কলমি শাক চাষ করা যায়। শীতের শেষে বা গরমে বেশি ভালো হয়।

যত্ন:-

বিশেষ করে প্লাস্টিকে কন্টেইনার ব্যবহার করলে অতিরিক্ত পানি বের করে দেয়া জন্য আগেই কন্টেইনারটিতে কয়েকটি ছোট ছিদ্র করে নিতে পারেন।

বীজ গজানোর এক সপ্তাহের পর প্রত্যেক সারিতে ৫ সে.মি. পর পর গাছ রেখে বাকি গাছগুলো তুলে ফেলতে হবে। নিড়ানি দিয়ে জমি আগাছামুক্ত করতে হবে। জমির উপরের মাটিতে চটা হলে নিড়ানি দেওয়ার সময় তা ভেঙ্গে দিতে হবে। মাটির অবস্থা বুঝে সেচ দিতে হবে।

ফসল তোলা:-

বীজ বপনের পর চারা উঠে ১২-১৫ ইঞ্চি লম্বা হলেই ডাল কাটা যায়, ডাল কাটলে নতুন করে অনেক ডাল বের হয় আবার।

রোগ ও চিকিৎসা

সাধারণত তেমন রোগ বালাই হয় না। তবে সাধারণ গাছের মত কমন কিছু কিটনাশক ব্যাবহার করা যেতে পারে। আবার যেহেতু খাবার এ জন্য জৈব বালাইনাশক যেমন নীম তেল ব্যাবহার করা যেতে পারে।

সবশেষে:-

এটা টবে চাষের পদ্ধতি, তাই পোকা-মাকড় সংক্রমণ, বা চিকিৎসা ইত্যাদি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। যেহেতু আপনি আপনার বাসার ছাদে বা বারান্দায় করবেন, তাই তা অবাণিজ্যিক। আর সেই জন্য কোন সমস্যা হলে তার চিকিৎসা করতে হলে উল্টো আরো ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে। যদি বড় ধরনের ঝামেলা হয়, নতুন ভাবে চাষ করাই সঠিক সিদ্ধান্ত হবে।






  • প্যাকঃ ১০ গ্রাম বীজ আনুমানিক ৫০০+ বীজ থাকবে
  • জার্মিনেশন রেটঃ আমাদের টেস্টে ৮০%-৯০% ।
  • সারাবছর চাষ করা যায়
  • ৫-১০ দিনে চারা হবে ও ২০-৩০ পাতা সংগ্রহের উপযুক্ত হবে
  • বাড়িতে ছাদে বা ব্যালকনিতে উপযুক্ত সাইজের টবেই লাগানো যাবে সহজে চাষ করা যাবে।
  • লতানো গাছ হয় তাই জানালা বা ব্যালকনির গ্রিলের সাথে সহলের ঝোপালো বানানো যায়।
  • লাগানোর পদ্ধতি পন্যের ডিস্ক্রিপশনে পাবেন।
  • এছাড়া জার্মিনেশন বা অন্যান্য আরও বিস্তারিত জানতে প্যাকেটের উপর লেখা ওয়েব সাইটে ভিজিট করুন।
Customer Questions and answers :

Login to ask a question