সার:

1. Bone Meal (হাড়ের গুরা):
   • কার্যকারিতা: ফসফরাস ও ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে, যা শিকড় ও ফুলের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়।
   • ব্যবহার: মাটিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়। ফুল ও ফলের গাছে বিশেষ করে ব্যবহার করা হয়।
2. Horn & Hoof Meal (শিং খুর কুচি):
   • কার্যকারিতা: ধীরে ধীরে নাইট্রোজেন সরবরাহ করে, যা দীর্ঘমেয়াদি পুষ্টির জন্য উপকারী।
   • ব্যবহার: মাটিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়। শাকসবজি ও ফলের গাছে ব্যবহার করা হয়।
3. Oyster & Snail Powder (শামুক ও ঝিনুক গুড়া):
   • কার্যকারিতা: ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে, যা মাটির পিএইচ নিয়ন্ত্রণ ও শিকড়ের বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
   • ব্যবহার: মাটিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়।
4. Epsom Salt (ম্যাগনেসিয়াম সালফেট):
   • কার্যকারিতা: ম্যাগনেসিয়াম ও সালফার সরবরাহ করে, যা পাতার সবুজাভ ও ফসলের গুণগত মান উন্নত করে।
   • ব্যবহার: পানির সাথে মিশিয়ে স্প্রে করা হয় বা মাটিতে প্রয়োগ করা হয়।
5. NPKS (মিশ্র সার):
   • কার্যকারিতা: নাইট্রোজেন (N), ফসফরাস (P), পটাশিয়াম (K), এবং সালফার (S) সরবরাহ করে, যা গাছের সার্বিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়।
   • ব্যবহার: মাটিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়। সব ধরনের ফসল ও গাছে ব্যবহার করা হয়।
6. MOP (পটাশ):
   • কার্যকারিতা: পটাশিয়াম সরবরাহ করে, যা ফল ও ফুলের গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
   • ব্যবহার: ফুল ও ফলের গাছে প্রয়োগ করা হয়।
7. DAP (ড্যাপ):
   • কার্যকারিতা: নাইট্রোজেন ও ফসফরাস সরবরাহ করে, যা শিকড়ের বৃদ্ধি ও ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়।
   • ব্যবহার: মাটিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়। শস্য ফসল ও সবজিতে ব্যবহার করা হয়।
8. Urea (ইউরিয়া):
   • কার্যকারিতা: নাইট্রোজেন সরবরাহ করে, যা গাছের সবুজ পাতার বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়।
   • ব্যবহার: মাটিতে প্রয়োগ করা হয়। সব ধরনের ফসল ও গাছে ব্যবহার করা হয়।
9. TSP (টি এস পি):
   • কার্যকারিতা: ফসফরাস সরবরাহ করে, যা শিকড়ের বৃদ্ধি ও ফুলের জন্য প্রয়োজনীয়।
   • ব্যবহার: মাটিতে প্রয়োগ করা হয়। সব ধরনের ফসল ও গাছে ব্যবহার করা হয়।
10. Sulfur (সালফার):
    • কার্যকারিতা: প্রোটিন ও এনজাইম তৈরিতে সহায়তা করে।
    • ব্যবহার: সালফার ঘাটতি পূরণে ব্যবহার করা হয়। মাটিতে প্রয়োগ করা হয়।
11. Mustard Cake (সরিষা খৈল):
    • কার্যকারিতা: জৈব পদার্থ ও নাইট্রোজেন সরবরাহ করে।
    • ব্যবহার: মাটিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়। সবজি ও ফুলের গাছে প্রয়োগ করা হয়।
12. Vermicompost (ভার্মি কম্পোষ্ট):
    • কার্যকারিতা: মাটির উর্বরতা ও জৈব পদার্থ বৃদ্ধি করে।
    • ব্যবহার: মাটিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়। সব ধরনের গাছে ব্যবহার করা হয়।
13. Cocopeat (কোকোডাস্ট):
    • কার্যকারিতা: মাটির জলধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
    • ব্যবহার: মাটি প্রস্তুতি ও গাছ রোপণে ব্যবহার করা হয়।
14. Neem Cake (নীম খৈল):
    • কার্যকারিতা: জৈব পদার্থ ও প্রাকৃতিক কীটনাশক হিসেবে কাজ করে।
    • ব্যবহার: মাটিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়। সব ধরনের গাছে ব্যবহার করা হয়।
15. Karanja Cake (করমচা খৈল):
    • কার্যকারিতা: জৈব পদার্থ ও প্রাকৃতিক কীটনাশক সরবরাহ করে।
    • ব্যবহার: মাটিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়। সব ধরনের গাছে ব্যবহার করা হয়।

কিটনাশক:

1. Antifungus (ছত্রাকনাশক):
   • কার্যকারিতা: ছত্রাকজনিত রোগ প্রতিরোধ করে।
   • ব্যবহার: পাতা ও মাটিতে স্প্রে করে। সব ধরনের গাছে ব্যবহার করা হয়।
2. Root Hormone (রুটিং পাওডার):
   • কার্যকারিতা: শিকড় বৃদ্ধির জন্য উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে।
   • ব্যবহার: কাটিং বা চারা রোপণের আগে ব্যবহার করা হয়। সব ধরনের গাছে প্রয়োগ করা হয়।
3. Nitro (তরল কিটনাশক):
   • কার্যকারিতা: বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় মারতে।
   • ব্যবহার: পানির সাথে মিশিয়ে স্প্রে করা হয়। সব ধরনের ফসল ও গাছে প্রয়োগ করা হয়।
4. Imidiclorofid (পাতা কিটনাশক):
   • কার্যকারিতা: পাতার পোকামাকড় মারতে।
   • ব্যবহার: পাতা ও ডালপালা স্প্রে করা হয়। সব ধরনের ফসল ও গাছে প্রয়োগ করা হয়।
5. Dana (দানাদার কিটনাশক):
   • কার্যকারিতা: মাটির পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ করে।
   • ব্যবহার: মাটিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়। সব ধরনের ফসল ও গাছে প্রয়োগ করা হয়।

• এই মিনি কোম্বো এেবারেই ছোট বাগানিদের জন্য
• সব গুলোই রিপ্যাক দেওয়া হবে, এসব পন্য বড় বড় সাইজে ইনটেক প্বা যায় কিন্তু এত ছোট পরিমানে ইনটেক হয়না
• তাই বড় প্যাক থেকে কেটে ছোট আকারে দেওয়া হবে
• কোন পন্য পরিমানে কতটুকু থাকবে ডিস্ক্রিপশনে স্পষ্ট ভাবে দেওয়া আছে, অবশ্যই ডিস্ক্রিপশন দেখে অর্ডার করবেন
• সার: গাছের সুস্বাস্থ্য ও দ্রুত বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে।
• সার: মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে এবং গাছের ফলন ও গুণগত মান উন্নত করে।
• সার: শিকড়ের বৃদ্ধি, ফুল ও ফলের গঠন এবং সবুজ পাতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
• কিটনাশক: গাছকে পোকামাকড় ও রোগ থেকে রক্ষা করে, ফলে গাছের জীবনকাল বৃদ্ধি পায়।
• কিটনাশক: ফসলের ক্ষতি কমিয়ে উৎপাদন বৃদ্ধি করে, যা খাদ্য নিরাপত্তায় সহায়তা করে।
• কিটনাশক: পোকামাকড় ও রোগের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে গাছের সুস্থতা বজায় রাখে।
• সার ও কিটনাশক: মিলে গাছের সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে, যার ফলে ফলন ও গুণগত মান ভালো হয়।
• সার ও কিটনাশক: সঠিক প্রয়োগ গাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও পরিবেশগত সহনশীলতা বৃদ্ধি করে